Posts

Showing posts from January, 2025

ঢাকা শহরে তিন সদস্যের একটি প্রতারক চক্রের প্রতারনার কৌশল এবং হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার নামে আর্থিক অনিয়ম, দুর্নিতি ও লুটপাটের ব্যবসা

Image
আজ আপনাদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেব ঢাকা শহরে তিন  সদস্যের একটি প্রতারক চক্রের সাথে। যারা অত্যান্ত কৌশলে, সম্মানের সাথে, আত্নমর্যাদা নিয়ে, মানুষকে ব্লাকমেইল করে আর্থিক অনিয়ম, লুটপাট ও দুর্নিতির মাধ্যমে দীর্ঘ প্রায় ১২ বছর ধরে ঢাকার ডেমড়া এলাকায় হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনার নামে প্রতারনার ব্যবসা করে আসছে।  এই প্রতারক চক্রের প্রথম প্রতারনার ব্যবসা স্থান হল ঢাকার ডেমড়ার এ্রারোমো হাসপাতাল। সেখান হতে অপমানিত ও অপদস্থ হয়ে বের হয়ে পুনরায় করে স্টাফ কোয়াটার এলাকায় হলি এইড হাসপাতাল। সেখান হতে অপমানিত ও অপদস্থ ও জেল খেটে এবং মারধরের শিকার হয়ে বের হয়ে,  আবার প্রতিষ্ঠা করে কোনা পাড়া এলাকায় রয়েল ম্রাক্স হাসপাতাল। কিন্তু আল্লাহর কি রহমত এখানে এসে এই প্রতারক চক্র একই কাজ করে এবং সকলের সামনে তথা হাসপাতালের পরিচালকগন, রোগী , জনসাধারন ও এলাকাবাসীর কাছে তাদের মুখোশ উম্মোচন হয়ে পড়ে। কিন্তু এদের ভিতর না আছে অনুতপ্ত ও অনুশোচনা। এরা নিজেদের পরিচয় দেয় সমাজ সেবক ও উদ্দোগতা হিসেবে। ঢাকার ডেমড়ার কোনাপাড়ায় অবস্থিত রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল। এখানে একটি প্রতারক চক্র ধরা পড়েছে, যারা গত এক যুগ ধরে ডেমড়া এলাকায় ...

চেয়ারম্যান (প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম), এম ডি (মোঃ জসিম উদ্দিন) ও ম্যানাজার (মোঃ জিল্লুর রহমান) এর নেতৃত্বে ডেমড়ার, কোনাপাড়ার রয়েল ম্যাক্স হাসপাতালে চলছে অপচিকিৎসা ও কমিশনের নামে লুটপাটের বানিজ্য

Image
ঢাকার ডেমড়ার কোনাপাড়া মেইন রোডের সাথে কাচা বাজার সংলগ্ন বা লাজ ফার্মার সাথেই অবস্থিত রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল লিমিটেড। এই হাসপাতালের তিনজন দায়িত্বশীল কর্তাব্যক্তি চেয়ারম্যান - প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম, এম ডি - মোঃ জসিম উদ্দিন এবং ম্যানেজার - মোঃ জিল্লুর রহমান। এই তিনজনের চেহারই বলে দেয় এরা কেমন প্রকিতির মানুষ। আসুন এই তিন জনের কার্যকলাপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম একজন ধান্ধাবাজ, প্রতারক ও মিথ্যাবাদী লোক। য়িনি সবসময় সকল কাজের মাস্টার মাইন্ড মোঃ জসিম উদ্দিন এর কথায় চলেন।  এম ডি মোঃ জসিম উদ্দিন ও কৌশলে প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমামকে খুশি রেখে নিজের স্বার্থ কৌশলে ম্যানেজার মোঃ জিল্লুর রহমানকে দিয়ে আদায় করে নেন। ফলে হাসপাতালের কেউ বুজতে পারে না কোথা হতে কি হচ্ছে।হাসপাতালে কোন সমস্যা হলে বা টাকা পয়সা জনিত সমস্যা হলে উনি মোঃ জসিম উদ্দিন এর পরামর্শে হাসপাতালে আসা বন্ধ করে দেন এবং এই সুয়যাগে এমডি ও ম্যানেজার মিলে উনার বন্ধনা শুরু করেন। সকলকে উনার প্রয়োজনিয়তা বুঝিয়ে রেনদেন ক্লিয়ার করে উনার হাতে পায়ে ধরে াাবার উনাকে নিয়ে আসেণ। আস্তে আস্তে পরিচালকগনের উনার ব্যাপা...

চেয়ারম্যান (প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম), এম ডি (মোঃ জসিম উদ্দিন) ও ম্যানাজার (মোঃ জিল্লুর রহমান) এর মদদে ডেমড়ার, কোনাপাড়ার রয়েল ম্যাক্স হাসপাতালে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ ও অনৈতিক কর্মকান্ড

Image
  ঢাকার ডেমড়ার কোনাপাড়ায় অবস্থিত রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল। এই হাসপাতালটির চেয়ারম্যান মগবাজার  ইস্কাটন এলাকার বাসিন্দা প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম। যিনি আদ দ্বিন হাসপাতলের মেডিসিন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ৫ই আগস্টের পর আদ দ্বিন হাসপাতাল হতে চাকুরিচ্যুত ও বহিস্কৃত হন। , এম ডি বাশেরপুল এলাকার বাসিন্দা মোঃ জসিম উদ্দিন। যিনি ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতাল কাকরাইলে কর্মরত ছিলেন। ৫ই আগস্টের পরবর্তী  সময়ে ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালের কর্মচারীদের হাতে অপমানিত ও অপদস্ত হন। পুনরায় আবার ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনে কর্ম চারীদের হাতে অপমান , অপদস্থ ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন এবং ডিউটি স্টপ করে রাখা হয়। ম্যানেজার বাশেরপুল এলাকার বাসিন্দা মোঃ জিল্লুর রহমান ডেমড়া, স্টাফকোয়াটার ও কোনাপাড়া এলাকায় প্রতারক, বাটপার ও লম্পট নামে পরিচিতি। এই তিনজনই একটি প্রতারক চক্র। যাদের মুল ব্যবসা হচ্ছে হাসপাতালের নামে প্রতিষ্ঠান করে মানুষের টাকা-পয়সা নিয়ে অনিয়ম, দুর্নি তি ও লুটপাটের ব্যবসা করা। এই তিনজনের ই মান-সম্মান ও লজ্বা-শরম ছাড়া বাকি জিনিস গুলো রয়েছে। কেবল মান-সম্মান ও লজ্বা-শরমের অভাব রয়েছে। খোজ নিয়ে জান...

জুলাই - 24 এর গনহত‍্যায় নেতৃত্ব দানকারীরা এখনও বহাল তবীয়তে ইসলামী ব‍্যাংক হাসপাতাল সহ অন‍্যান‍্য হাসপাতালে। তাহলে এই স্বাধীনতা ও গনহত‍্যার মুল‍্য কোথায়।- বি পি আর সি

Image
জুলাই - 24 এর গনহত ‍ ্যায় নেতৃত্ব দানকারীরা এখনও বহাল তবীয়তে ইসলামী ব ‍ ্যাংক হাসপাতাল সহ অন ‍ ্যান ‍ ্য হাসপাতালে। তাহলে এই স্বাধীনতা ও গনহত ‍ ্যার মুল ‍ ্য কোথায়। প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম , যিনি আদ দ্বীন হাসপাতালে মেডিসিন বিভাগে অধ ‍ ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ছিলেন। ৫ই আগষ্ট পরবর্তী সময়ে আদ দ্বীন হাসপাতাল হতে তাকে চাকুরিচ ‍ ্যুত করা হয় , জুলাই 24 এ ছাএ জনতার গনহত ‍ ্যায় নেতৃত্ব দেয়ার কারনে। অথচ ইনি এখনও নিয়মিত চেম্বার করে যাচ্ছেন ইসলামী ব ‍ ্যাংক হাসপাতাল নয়াপল্টনে ও শান্তিনগরের পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে। অত্যান্ত ধুরন্ধর ও প্রতারক পক্রিতির এই লোক কৌশলে মেডিসিন কনসালটেন্ট হয়েও মেডিসিন , অর্থোপেডিক , নিউরোলজি , গাইনি , স্পোর্টস সহ সব রকমের রোগী দেখেন শুধুমাএ মোঃ জসিম উদ্দিন ও মোঃ জিল্লুর রহমান এর সহযোগীতায় বিভিন্ন হাসপাতাল। পাশাপাশি রোগীদের টেস্টের নামে বিশাল অঙ্কের টাকা নামিয়ে ফেলেন এবং ইচ্ছেমত ঔষধ কোম্পানীর ঔষধ লিথে তাদের কাছ হতে এবং হাসপাতাল হতে কমিশন বানিজ্য ক...