চেয়ারম্যান (প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম), এম ডি (মোঃ জসিম উদ্দিন) ও ম্যানাজার (মোঃ জিল্লুর রহমান) এর নেতৃত্বে ডেমড়ার, কোনাপাড়ার রয়েল ম্যাক্স হাসপাতালে চলছে অপচিকিৎসা ও কমিশনের নামে লুটপাটের বানিজ্য
ঢাকার ডেমড়ার কোনাপাড়া মেইন রোডের সাথে কাচা বাজার সংলগ্ন বা লাজ ফার্মার সাথেই অবস্থিত রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল লিমিটেড।
এই হাসপাতালের তিনজন দায়িত্বশীল কর্তাব্যক্তি চেয়ারম্যান - প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম, এম ডি - মোঃ জসিম উদ্দিন এবং ম্যানেজার - মোঃ জিল্লুর রহমান। এই তিনজনের চেহারই বলে দেয় এরা কেমন প্রকিতির মানুষ। আসুন এই তিন জনের কার্যকলাপ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম একজন ধান্ধাবাজ, প্রতারক ও মিথ্যাবাদী লোক। য়িনি সবসময় সকল কাজের মাস্টার মাইন্ড মোঃ জসিম উদ্দিন এর কথায় চলেন। এম ডি মোঃ জসিম উদ্দিন ও কৌশলে প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমামকে খুশি রেখে নিজের স্বার্থ কৌশলে ম্যানেজার মোঃ জিল্লুর রহমানকে দিয়ে আদায় করে নেন। ফলে হাসপাতালের কেউ বুজতে পারে না কোথা হতে কি হচ্ছে।হাসপাতালে কোন সমস্যা হলে বা টাকা পয়সা জনিত সমস্যা হলে উনি মোঃ জসিম উদ্দিন এর পরামর্শে হাসপাতালে আসা বন্ধ করে দেন এবং এই সুয়যাগে এমডি ও ম্যানেজার মিলে উনার বন্ধনা শুরু করেন। সকলকে উনার প্রয়োজনিয়তা বুঝিয়ে রেনদেন ক্লিয়ার করে উনার হাতে পায়ে ধরে াাবার উনাকে নিয়ে আসেণ। আস্তে আস্তে পরিচালকগনের উনার ব্যাপারে ঘোর কাটতে শুরু করে, যখন পরিচালকগন বুঝতে পারে যে উনি একজন প্রতারক, ধান্ধাবাজ ও মিথ্যাবাদী লোক। উনাকে এলাকার লোকজন এবং রোগীরা হেমিওপ্যাথিক ডাক্তার হিসেবে চেনেন এবং এ নামে খুবই পরিচিত লাভ করেছেন। কেননা উনি ইন্টারনাল মেডিসিন এর চিকিৎসক হয়ে অর্থোেপেডিক, নিউরোলজি, গাইনী, রিউমাটোলজি, ফিজিক্যাল মেডিসিন, ফিজিওথেরাপি, মেডিসিন সক সকল প্রকার রোগী দেখে থাকেন আর এ ব্যাপারে তাকে সহযোগীতা করেন মোঃ জসিম উদ্দিন ও মোঃ জিল্লুর রহমান। হাসপাতালের প্রায় ৮০ ভাগ রোগী উনি দেখেন।যেখানে উনি ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে রোগী পান গড়ে ৪-৬ টা এবং পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টার রোগী পান গড়ে ৪-৫টা । অথচ রয়েল ম্যাক্স হাসপাতালে রোগী পান ৩০-৪০ জন গড়ে। কারন টা কি?
খোজ নিয়ে জানা গেছে উনি রোগী বেশী দেখলে বা ইনকাম বেশী হলে, এর একটা পারসেনটিজ এমডি মোঃ জসিম উদ্দিন এবং ম্যানেজার মোঃ জিল্রুর রহমান বিকাশ এর মা্যেমে পেমেন্ট পেয়ে যান। কেউ বুঝতে পারে না। দ্বিতীয় লাভ উনি এমন কিছিু টেস্ট রিখেন যেগুলো ওখানে হয়না। ওগুরেঅ করতে হয় পপুলার ডায়াগনষ্টিক সেন্টার হতে। সেগুলো হতে একটা পারসেনটিজ পান কমিশন বাবদ মোঃ জসিম উদ্দিন ও মোঃ জিল্লুর রহমান। গাইন ডাক্তার বেলাকে দিয়ে াপারেশন করানোর সময় ডাঃ বেলার সাথে কন্টাক আছে কোন কোন অপারেশনে তাকে কত দিতে হবে। মোঃ জসিম উদ্দিন এবং মোঃ জিল্রুর রহমান রোগীদের সাথে সেইভাবে কনটাক করে , কনটাকের টাকা ডাঃ বেলাকে দিয়ে দেয় এবং বাকি টাকা মোঃ জসিম উদ্দিন এবং মোঃ জিল্লুর রহমান ভাগ করে খায়। এখানেই শেষ নয় , এই রোগীটি অমুক ফার্মেসি হতে পাঠিয়েছে, তাকে কমিশনদেয়ার নাম করে িএই টাকা নিজেই খেয়ে ফেলে। শুধুই নাম ভাঙ্গয়ে এসব করে সকলকে প্রতারিক করে। েএসব জেনেও চেয়ারম্যান কোন পদক্ষেপ আজ পর্যন্ত নেননি। রিসিপশনের সাথে লাগানো ভিজিটিং কার্ড ফেল্ডারটি বাউচার করে সেই টাকা উঠিয়ে মোঃ জিল্লুর রহমান খেয়ে ফেলেন। পরবর্তীতে কোম্পানির লোক হতে আসল ঘটনা জানার পর , যখন সবাই বুঝতে পারে এটি ঔষধ কোম্পানি দিয়েছে এবয় এটির বাউচার এ ব্যবস্থা করে দিয়েছে মোঃ জসিম উদ্দিন। এখানেই মেষ নয় হাসপাতাল হতে প্রায় ২লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা চুরির দায়ে মোঃ জিল্লুর রহমানকে বের দেয়া হলে মোঃ জসিম উদ্দি এবং প্রফেসর ডাঃ খাইরূল ইমাম এর ক্ষমতা ও রোগী সংখ্যা কমে গেলে এদর ইনকাম কমে যায়। তখন প্রফেসর ডাঃ খাইরূল ইমাম চেম্বার করা বন্ধ করে দেন এবং মোঃ জসিম উদ্দিন খেশলে একটি মিটিং এর ব্যবস্থা করে প্রফেসর ডাঃ খাইরূল ইমাম এর নাম বিক্রি করে মোঃ জিল্লুর রহমানকে আবার হাসপাতালে প্রবেশ করান। এরপর হয় , াাসল থেলা শুরু। দির্ঘদিন না খেতে পেরে এরা তো অভুক্ত। তাই আবার নতুন করে ৫জন ডিরেক্টর ঢুকিয়ে ৭৫ লাখ টাকা এই জন বাগ বাটোয়ারা করে খেয়ে ফেলেন। কাউকে কিছু বুঝতে না দিয়ে।
এখানেই শেষ নয় এরপর শুরু হাসপাতালের গরিব, নিরিহ ও দরিদ্র নারী স্টাফদের নিয়ে ভোগ করা বা ফুর্তি করা। যেটা হাসপাতালের যেসকল স্টাফ দেখে ফেলে কৌশলে তাকে চাকুরি হতে বরখাস্ত করে। বা অপবাদ দিয়ে বের করে দেয়।
আবার এরাই মুখে কোরঅন ও হাদসের কথা বলে িএবং মানুষকে ধর্ম শিক্ষা দেয়। কি বিচিএ এদের চরিএ । ভিতরে এক রুপ এবং বাহিরে আরেক রুপ। বুঝা বড় দায়।
মোঃ জসিম উদ্দিন কৌশলে হাসপাতাল শুরুর সুচনালগ্ন হতে প্রফেসর ডাঃ খাইরূল ইমামকে চেয়ারম্যান পদে রেখে মেমোরেন্ডাম করে ফেলেন কাউকে কিছু বুঝতে না দিয়ে। পরবর্ত ীতে হাসপাতালের ডেকোরেশন ও মেশীনারীজ ক্রয় বাবদ কৌশল অবলম্বন করে প্রায় তিন কোটি টাকা বিনিয়োগ করেন । যার হিসেব আজ পর্যন্ত বোর্ড মিটিং এ দেননি। কয়েকবার অডিট করার পরামর্শ দেয়া হলে তিনি এড়িয়ে যান এবং বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করেন। পবর্তীতে উনার বিরুদ্ধে প্রায় ৫০ লাখ টাকার দুর্নিতির অভিযোগ উঠে ডেকোরেশন ও মেশিনারীজ ক্রয় বাবদ। তখন উনি পরিচালকদের বিভিন্ন গ্রুপে বিভিক্ত করে ফেলেন কৌাশলে। হাসপাতালের একটি পরিচালনা কমিটি করতে বললে উনি কৌশলে এইড়য়ে যান এবং যা আজ পর্যন্ত উনি করতে দেননি। যে উনার বিরুদ্দাচারন করত কৌশলে উনি তাকে বের করে দেবার বিভিন্ন প্লান করেন এবং বের করতে সচেষ্ট চেষ্টা করেন। হাসপাতালের সকল পরিচালকগন যখন বুঝতে পারেন সকল নষ্টামির মাস্টার মাইন্ড এম ডি মোঃ জসিম উদ্দিন , তখন উ কৌশলে হাসপাতালে আসা কমিয়ে দেন এবং পেছন হতে ম্যানেজার মোঃ জিল্লুর রহমানকে দিয়ে গুটি চালতে থাকেন। ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে াপমান, অপদস্থ ও মারধরের মিখার হওয়ার পরও উনি একই রকম আছেন। এনার কোনপ্রকার অনুশোচনা বা অনুতপ্ত নেই। বলেন াামিতো ভাই একজন সহজ সরল মানুষ । আমাকে নিয়ে এরকম কেন আপনার করছেন । আপনাদের কোথাও ভুল হচ্ছে। আমাকে ভুল বুঝতেছেন। আমি সবসময় আপনাদের উপকারের জন্য চিন্তিা করি আর আপনারা আমাকে আপনাদের শত্র ভাবেন।
ডাঃ বেলাকে দিয়ে চিকিৎসার নামে অপচিকিৎসা করে বহ্র টাকা মোঃ জসিম উদ্দিন এবং মোঃ জিল্রুর রহমান ইনকাম হরে যাচ্ছেন।
নাম প্রকাশ না করার স্বার্থে একজন রোগী আপমাদের জানান উনার জরাযু অপারেশরন করতে গিয়ে ডাঃ বেলা উনার মুএনালী কেটে ফেলে এবং পরবর্তীতেেউনি মুগদা মেডিকেল করেঝ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফেরেন। আরেকজন রোগী াামাদের জানান ডাঃ বেলা াালট্রাসনোগ্রাম করে প্রেগনেন্ট রোগীকে বলেন আপনার পেটের বাচ্চা মারা গেছে এবং মোঃ জিল্লুর রহমান কিট কিনে এন মহিলাকে খাইয়ে দেন এবারশন করার জন্য। মহিলা পাশ্ববর্ত ী হাসপাতালে আলট্রা করে জানতে পারেন তার পেটের বাচ্চা এখোনো জীবিত। পরবর্তীতে উনি চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ াাচেণ এবং বর্তমানে ৮ মাসের প্রেগনেন্ট উনি।
হাসপাতাল হতে ভর্তিকৃত রোগী রিলিজ দিয়ে , সেই বকেয়া টাকা মোঃ জসিম উদ্দিন ও মোঃ জিল্রিুর রহমান উঠিয়ে খেয়ে ফেলেন।
Comments
Post a Comment