চেয়ারম্যান (প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম), এম ডি (মোঃ জসিম উদ্দিন) ও ম্যানাজার (মোঃ জিল্লুর রহমান) এর মদদে ডেমড়ার, কোনাপাড়ার রয়েল ম্যাক্স হাসপাতালে চলে অসামাজিক কার্যকলাপ ও অনৈতিক কর্মকান্ড

 


ঢাকার ডেমড়ার কোনাপাড়ায় অবস্থিত রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল। এই হাসপাতালটির চেয়ারম্যান মগবাজার  ইস্কাটন এলাকার বাসিন্দা প্রফেসর ডাঃ খাইরুল ইমাম। যিনি আদ দ্বিন হাসপাতলের মেডিসিন বিভাগে কর্মরত ছিলেন। ৫ই আগস্টের পর আদ দ্বিন হাসপাতাল হতে চাকুরিচ্যুত ও বহিস্কৃত হন। , এম ডি বাশেরপুল এলাকার বাসিন্দা মোঃ জসিম উদ্দিন। যিনি ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতাল কাকরাইলে কর্মরত ছিলেন। ৫ই আগস্টের পরবর্তী  সময়ে ইসলামী ব্যাংক সেন্ট্রাল হাসপাতালের কর্মচারীদের হাতে অপমানিত ও অপদস্ত হন। পুনরায় আবার ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনে কর্ম চারীদের হাতে অপমান , অপদস্থ ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হন এবং ডিউটি স্টপ করে রাখা হয়। ম্যানেজার বাশেরপুল এলাকার বাসিন্দা মোঃ জিল্লুর রহমান ডেমড়া, স্টাফকোয়াটার ও কোনাপাড়া এলাকায় প্রতারক, বাটপার ও লম্পট নামে পরিচিতি।

এই তিনজনই একটি প্রতারক চক্র। যাদের মুল ব্যবসা হচ্ছে হাসপাতালের নামে প্রতিষ্ঠান করে মানুষের টাকা-পয়সা নিয়ে অনিয়ম, দুর্নি তি ও লুটপাটের ব্যবসা করা। এই তিনজনের ই মান-সম্মান ও লজ্বা-শরম ছাড়া বাকি জিনিস গুলো রয়েছে। কেবল মান-সম্মান ও লজ্বা-শরমের অভাব রয়েছে।

খোজ নিয়ে জানা গেছে এই তিনজনিই একসাথে ছিলেন ডেমড়ার এ্যারোমো হাসপাতালে। সেখান থেকে আর্থিক অনিয়ম, লুটপাট ও দুর্নিতির কারনে বের করে দেবার পর, আবার করেন স্টাফ কোয়াটার এলাকায় হলি এইড হাসপাতাল। এখানে এদের  ধরে হাসপাতালের মধ্যে মারধর করা হয় এবং চেয়োরম্যানের নামে পাচ লাখ টাকার চেক জালিয়াতির মামলা করা হয় এবং মোঃ জিল্লুর রহমানকে জেলে পাঠানো হয় এবং মোঃ জসিম উদ্দিন পালিয়ে যায় এলাকা ছেড়ে। কিন্তু নিয়তির কি নির্মম পরিহাস এরা পুনরায় আবার এসে কোনাপাড়ায় করে রয়েল ম্যাক্স হাসপাতাল এবং পুনরায় একই রকম কাজ পুর্বের ন্যায়। আবার একই রকম ঘটনা।আর্থিক অনিয়ম, দুর্নিতি ও লুটপাট। এখানেই শেষ নয়। এবার বেরিয়ে আসে খোদ হাসপাতালের মধ্যে এই তিনজনের বিরুদ্ধে অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকান্ডের ভয়াবহ ইতিহাস। যা থেকে বাদ যায়নি হাসপালের আয়া-বুয়া, রিসিপশন, স্যাম্পল কালেকশন ও, নার্স  দের সাথে অসামাজিক কর্মকান্ডের ইতিহাস।

এ ব্যাপারে মোঃ জিল্লুর রহমানের সাথে কথা হলে প্রথমে এড়িয়ে যান। পরে বুঝতে পেরে নিজ ভূল স্বিকার করেন। খোদ হাসপালের মধ্যে স্টাফগন এর প্রতিবাদ করেন। ফলস্রুতিতে তাদের চাকুরি হারাতে হয়। অনেকে চাকুরি বাচাতে নাম প্রকাশ না করার স্বার্থে সব স্বিকার করেন। এ তালিকায় রয়েছে সেকল মহিলা স্টাফ ও নারী যারা একমাএ উপর্জন ক্ষম সংসারে বা যার সংসারে অভাব ও আর্থিক সংকট রয়েছে। ্সকল নারী স্টাফদের বেছে বেছে নিয়োগ দেয়া হয় এবং সুকৈাশলে এদর সাথে এরা অসামাজিক ও অনৈতিক কর্মকান্ড করে আসছে।

খোজ নিয়ে জানা গেছে এই প্রতারক চক্র দীর্ঘদিন ধরে হাসপাতাল পরিচালনার নামে এই সকল কাজ করে আসছে। প্রমানের অভাবে এদের কেউ কিছু করতে পারেনি এতদিন। এখন সময় এসেছে এদের মুখোশ সবার সামনে প্রকাশ করার। 

এদের মধ্যে সকল কাজের  মাস্টার মাইন্ড হলেন মোঃ জসিম উদ্দিন। যিনি অত্যান্ত সুকৈাশলে সকল কাজ করে থাকেন । কোন প্রকার সমস্যা হলে সরে পরেন। সামনে সাইনবোর্ড  হিসেবে ব্যবহার করেন প্রফেসর ডাঃ খাইরল ইমামকে। এবং কার্জ সমাধা করেন মোঃ জিল্লুর রহমানকে দিয়ে। ফলে কেউ বুঝতে পারে না। 

একজন প্রফেসর এবং ডাঃ কতটা নিচে নামলে একই কাজ বার বার এদের সাথে থেকে করছেন। কারন এনার মান-সম্মান ও লজ্বা বোধ নাই। থাকলে একই কাজ সুস্থ মস্তিস্কের একজন লোক একই গ্রপের সাথে বার বার করতে পারেন না। 

মোঃ জসিম উদ্দিন অত্যান্ত ধুরন্ধর, নির্লজ্ব, বেহায়া ও অসভ্য প্রকিতির লোক। যে কিনা ভদ্রতার মুখোশ পরে চলাফেরা করে। যার মান সম্মান ও লজ্বা শরম বলতে কিছুই নাই। ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে খোজ নিয়ে জানা গেছে যে, সে খুবই নিচু টাইপের একজন লোক। যে কথার ফুরছড়ি জানে এবং পাশাপশি তেল মারতে জানে খুবই ভালভাবে। কিন্তু সে হয়ত জানে না সব জায়গায় তেল চলে না। ঢাকার ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে কর্মকর্তা ও কর্মচারী গনকে এর ব্যপারে জিগ্গেস করা হলে প্রায় প্রত্যেকে এর ব্যাপারে এমন সব তথ্য দেন , যা শুনলে মাথা হেট হয়ে যায়। অবাক লাগে এই ধরনের এ্কটি লোক ইসলামী ব্যাংক হাসপালে চাকুরি করে কি করে।

মোঃ জিল্লুর রহমান লজ্জা শরম ও মান সম্মান বিবজিত একজন মানুষ। যাকে চুরির দায়ে মেরে হাসপাতাল হতে বের করে দেবার পর , আবার এসে একই জায়গায় চাকুরি করছেন  এবং এই জায়গায় আবার তাকে পুনবহাল করেন এম ডি মোঃ জসিম উদ্দিন। কারন মোঃ জিল্লুর রহমান না থাকলে নারী ও হাড়ির স্বাদ পাবেন কি করে এবং কে ম্যানেজ করে দিবে তাকে। প্রফেসর ডাঃ খাইরূল ইমাম বেইজ্জতি হয়ে বের হয়ে যাবার পর আবার এসে পুনরায় বসছেণ কারন মোঃ জসিম উদ্দিন তাকে আবার হাতে ও পায়ে ধরে নিয়ে এসেছেন। কি সুন্দর এদের চরিএ মাধুর্এই তিনজন প্রান করে একজন বের হন তো সকলকে বুঝায় ইন না থাকলে চলবে না , তাকে নিয়ে আসতে হবে। সবাই মিলে চলেন মাফ চেয়ে হাতে পায়ে ধরে আনতে হবে। কি সুন্দ েনাটক চলে। 

একজন মানুষের পার্সোনালিটি, ওয়েট, লজ্বা শরম ও মান সম্মান না থাকলে যা হয় আর কি। এদের তিন জনই হলেন একই টাইপের লোক। এরা বার বার একই কাজ করে যাচ্ছেন। কারন এরা এত কোন লজ্বা শরম বোধ করে না। লজ্বা শরম বোধ তখনই করবে , যখন এটা তাদের থাকবে। না খাকলে কোথা হতে করবে।


Comments

Popular posts from this blog

Prof. Dr. Md. Abu Saleh Alamgir. BPT, MD, MPH, MDMR, PhD. Physiotherapy Medicine & Rehabilitation Consultant

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা, অকুপেশনাল থেরাপি চিকিৎসা এবং স্পিচ এন্ড ল্যাঙ্গুয়েজ থেরাপি চিকিৎসার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা- বি পি আর সি

অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আবু সালেহ আলমগীর। বি পি টি, এম ডি, এম পি এইচ, এম ডি এম আর, পি এইচ ডি - বি পি আর সি